দ্বিতীয় রানার আপ হিসেবে তৌফিকের নাম ঘোষণা করেন অনুষ্ঠানের জনপ্রিয় উপস্থাপক মীর আফসার আলী। তার সঙ্গে যৌথভাবে দ্বিতীয় রানার আপ হয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের প্রতিযোগী পার্থ সারথী বটচ্যাল।
প্রথম রানার আপ হয়েছেন সিধু হেস ও রোশনি। আর চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন প্রতিযোগিতার ডুয়েট পারফরমার শুভজিৎ-শান্তনু।
রংপুরের ছেলে তৌফিক কদিন আগে কলকাতা থেকে দেশে ফিরেছেন। এখন কুষ্টিয়াতে আছেন কোয়ারান্টাইনে। তিনি বলেন, 'আমি ভাবিনি ফাইনালে অংশ নিতে পারব। প্রতিযোগিতা চলাকালীন সময়ে মার্চের শেষ দিকে ঢাকায় আসি। এর মধ্যে লকডাউন শুরু হয়ে যায়। ফাইনালের কথা শুনে গত ১৩ এপ্রিল লকডাউনের মধ্যে অনেক ঝক্কি-ঝামেলা পেরিয়ে কলকাতায় যাই। তারপর ফাইনালে জন্য প্রস্তুতি নিই।' ফাইনাল পর্বটি রেকর্ডিং হয় গত ১২ মে।