তাদের টুইটার পেজে এ বিষয়ে একটি বিবৃতি পোস্ট করে বিস্তারিত জানানো হয়েছে।
রোহিঙ্গাদের বিষয়ে নিজেদের অবস্থানের কথা জানাতে গিয়ে এই ছায়া সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মানবাধিকারের সম্মানে রাখাইনের বিরোধের মূল উৎপাটনে পদক্ষেপ নিয়েছে ঐক্য সরকার।
মিয়ানমারে ১ ফেব্রুয়ারির অভ্যুত্থানের পর অং সান সূ চিসহ তার কয়েক হাজার নেতা কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়। দেশটির সেনাবাহিনী আগেও একবার বলেছে যে, তারা রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ থেকে ফেরাতে চায়।
তবে নাগরিকত্ব বিষয়ক নতুন যে পদক্ষেপ তারা নিয়েছে, সেখানে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের বিষয়ে সরাসরি কিছু বলা হয়নি। অভ্যন্তরীণভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া সংখ্যালঘু রোহিঙ্গাদের কথা জোর দিয়ে বলা হয়েছে।
ঐক্য সরকার বলছে, দেশে বিদ্যমান ১৯৮২ সালের বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন সংশোধন করে মিয়ানমারে জন্ম নেয়া বা বিশ্বের যেকোনো স্থানে জন্ম নেয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সন্তানদের পূর্ণ নাগরিকত্ব দেয়া হবে।
বিবৃতির শেষ দিকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলা হয়েছে, ‘রোহিঙ্গা এবং অন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য সেনাবাহিনী যে ন্যাশনাল ভেরিফিকেশন কার্ড পদ্ধতি চালু করেছিল সেটা বাদ দেয়া হবে।’