শনিবার প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদন থেকে এ কথা বলা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (এএনইউ) এবং ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্নের করা প্রথম দফার কভিড-১৯ সংক্রমণ নিয়ে গবেষণা প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
তারা ক্ষতির পরিমাণ হিসেব করে বলেছে, দেশটির অধিকাংশ স্থানে ২০২০ সালের মার্চ থেকে যে আট সপ্তাহের লকডাউন জারি করা হয়েছিল তাতে ৪০ দশমিক ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ক্ষতি হয়েছে যা জিডিপি’র তিন শতাংশ।
এই প্রতিবেদনের সহলেখক ও এনএনইউ’র ক্রফোর্ড স্কুল অব পাবলিক পলিসি’র কোয়েন্টিন গ্রাফটন এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, দীর্ঘমেয়াদি এই লকডাউনে যে ক্ষতি হয়েছে তা জীবনহানির চেয়ে মহত্তর।
অস্ট্রেলিয়া ২০২০ সালের মার্চে আন্তর্জাতিক সীমান্ত বন্ধ করে দেয়। যারা বিদেশ ভ্রমণ করে দেশে ঢুকেছে তাদের বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে রাখে।
গত বছর মার্চ থেকে জুনে অস্ট্রেলিয়ায় করোনায় মারা গেছে মাত্র ১০৪ জন।
এ দিকে ভিক্টোরিয়া অঙ্গরাজ্যে দ্বিতীয় দফার সংক্রমণে প্রায় ৮০০ মারা যাওয়ায় মৃতের মোট সংখ্যা দাঁড়িয়েছে নয় শতাধিক।
ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্নের প্রফেসর টম কমপাস ভিক্টোরিয়ার বর্তমান লকডাউনকে যথাযথ বলে উল্লেখ করেছেন।