এতে কাজ করা প্রসঙ্গে অপূর্ব-মেহজাবীনের অভিমত এমন, ‘গল্পটি বেশ মজার। কাকতালীয়ভাবে আমাদের পরিচয় হয় পাবলিক বাসে। এরপর থেকে ঘটতে থাকে একের পর এক অঘটন। যা দেখলে যে কেউ বিশ্বাস করবে, শনির দশা বলে সত্যিই কিছু না কিছু আছে। যদিও গল্পের শেষটা বদলে দেয় সবকিছু।’
‘শনির দশা’র গল্প প্রসঙ্গে নির্মাতা মহিম জানান, শাওলী আগেই বসে ছিলেন বাসে। পরে এসে পাশে বসেন সুমন। শাওলীর গন্তব্য চলে আসায় সে উঠে দাঁড়ায়। বিপত্তিটা তখনই হয়- শাওলীর জামা ছিঁড়ে যায়! কারণ, সুমন বসে ছিলেন শাওলীর জামার ওপর। শাওলী উত্তেজিত হয়ে নিজের ফোন বাসের সিটে রেখে নেমে পড়েন। মোবাইল ফেরত দিতে অপূর্ব যান শাওলীর কাছে। হস্তান্তরের ঠিক আগমুহূর্তে ছোঁ মেরে মোবাইলটি নিয়ে যায় ছিনতাইকারী!
মহিম বলেন, ‘এই যদি হয় গল্পের পরপর দুটো ঘটনা, স্বাভাবিক নিয়মেই শাওলী ধরে নেন-সুমন তার জন্য কুফা। সুমন তার কাছে আসা মানেই শনির দশা ডেকে আনা! আমরা চেষ্টা করেছি এই শনি-কে বৃহস্পতিতে নিয়ে যেতে। এরজন্য দেখতে হবে কাজটি। এই করোনাকালে অনেক সীমাবদ্ধতার মধ্যদিয়ে কাজটি শেষ করেছি। আশা করছি ভালো কিছুই দাঁড়াবে।’
‘শনির দশা’র প্রযোজক এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু জানান, ঈদ উপলক্ষে সিএমভি’র ব্যানারে নির্মিত হচ্ছে এক ডজন তারকাখচিত নাটক। যার মধ্যে অন্যতম ‘শনির দশা’। সবগুলো কাজ ঈদের সাতদিনে ধারাবাহিকভাবে উন্মুক্ত হবে প্রতিষ্ঠানটির ইউটিউবসহ নানামাত্রিক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে।