বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি থেকে জানা গেছে, ৩৮ জন স্থানীয় ফারাঙ্গা অধিবাসীর পাশাপাশি ৩০০ বাংলাদেশি অভিবাসীর বাড়ি পুরোপুরি পুড়ে গেছে।
‘অভিবাসী শ্রমিকদের সব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, টাকা, পাসপোর্ট, পোশাক, খাদ্য আগুনে পুড়ে গেছে।’
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সৌভাগ্যক্রমে শ্রমিকেরা নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে সক্ষম হয়েছেন।
গ্রিসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আসুদ আহমেদ মঙ্গলবার দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে ভুক্তভোগীদের সঙ্গে দেখা করেন। এসময় প্রবাসীরা তার কাছে বিনা মূল্যে নতুন পাসপোর্টের দাবি জানান।
রাষ্ট্রদূত আসুদ আহমেদ স্থানীয় মেয়রকে বাংলাদেশিদের সাহায্যের অনুরোধ করেন।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে কোনো প্রয়োজনে মেয়র আন্তরিকভাবে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন এবং বাংলাদেশিদের জন্য দ্রুততম সময়ে নতুন অস্থায়ী বাসস্থান নির্মাণসহ ক্ষতিগ্রস্তদের সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
পাশাপাশি দূতাবাসের আহ্বানে এথেন্সসহ গ্রিসের বিভিন্ন স্থানে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি সংগঠকরা ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন।
এর আগে গত ২০ মে গ্রিসে আরেকটি ভয়াবহ দাবানল শুরু হয়। তখন অর্ধশতাধিক পরিবারের বাড়ি পুড়ে যায়।