Free Porn
xbporn

https://www.bangspankxxx.com
Tuesday, September 17, 2024
HomeScrollingকুড়িগ্রামের রৌমারীতে সাঁকো নির্মাণ করলো বিজিবি ও ছাত্র-জনতা

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে সাঁকো নির্মাণ করলো বিজিবি ও ছাত্র-জনতা

 

মোঃ মশিউর রহমান বিপুল, কুড়িগ্রাম।।

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলায় বিজিবি ছাত্র-জনতার উদ্যোগে একটি সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছে।উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের গয়টাপাড়া গ্রামের জিঞ্জিরাম নদীর উপর প্রায় ৪৫০ ফিট দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ৬ ফিট সাঁকোটি তৈরি করা হয়েছে। টানা পাঁচ দিন নির্মাণ কাজ শেষ করে বুধবার ৪সেপ্টেম্বর সাধারণ মানুষের জন্য বিজিবি ছাত্র-জনতা মিলে ফিতা কেটে

আনুষ্ঠানিক ভাবে চলাচলের জন্য উম্মুক্ত করে দেয়া হয়। এতে করে এলাকার মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে।

স্থানীয়রা জানান, সাধারণ মানুষ হাট-বাজারসহ নিত্য প্রয়োজনীয় নানা পণ্য আনা-নেওয়ার পাশাপাশি স্থানীয় প্রাথমিক, মাধ্যমিক, কলেজের শিক্ষার্থীরাসহ নানা শ্রেণি পেশার মানুষ নৌকা দিয়ে পারাপারে চরম দুর্ভোগে ছিল এলাকার সাধারণ মানুষ। অনেকে জরুরি প্রয়োজনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় পারাপার হয়েছেন। দীর্ঘদিন আগে এলাকাবাসির উদ্যোগে একটা সাঁকো নির্মাণ করা হয়। কিন্তুু বন্যার পানিতে সেটা নষ্ট হয়। এরপর থেকে স্থানীয়রা ঝুঁকি নিয়ে গয়টা পাড়া গ্রামে জিঞ্জিরাম নদীতে নৌকা দিয়ে চরম দুর্ভোগে পারাপার হয়। দুই পাড়ের ৮টি গ্রামের প্রায় ২০ হাজার মানুষ এদিক দিয়ে চলাচল করে। দীর্ঘদিন থেকে অবহেলিত এই জনপদের জনগণের দুর্ভোগ লাঘবে কেউ এগিয়ে আসেনি।

এলাকাবাসি স্থায়ীভাবে একটি সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।

যাতায়াতে জনদুর্ভোগ কমাতে জামালপুর ব্যাটা‌লিয়ন- ৩৫ বি‌জি‌বি অধিনে গয়টাপাড়া বি‌জি‌বি ক্যাম্পের সদস্যগণ এবং ছাত্র-জনতা মিলে ওই নদী‌র উপর এক‌টি বাশের সাঁকো নির্মাণ করে। এলাকার ছাত্র-জনতা ও ‌বি‌জি‌বির সা‌র্বিক সহ‌যো‌গিতায় ক্ষুদ্র যানবাহন এবং এলাকাবা‌সীর চলাচ‌লের জন্য বাঁশের সাকোটি তৈরি করা হয়।

স্থানীয় এক শিক্ষার্থী পারভেজ মোশারফ বলেন, এলাকার মানুষের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে বিজিবি ও ছাত্র-জনতার সার্বিক সহযোগীতায় সাঁকো নির্মাণ করা হলো। এখন আর দুর্ভোগ পোহাতে হবে না। অটো চালক মায়নুল বলেন, আগে নৌকা দিয়ে পারাপারে অসম্ভব ছিলো। বর্তমানে সাঁকো নির্মাণ করায় অটোসহ যাত্রী পারাপারের সুবিধা হয়েছে।

এব্যাপারে গয়টাপাড়া বি‌জি‌বি ক্যা‌ম্পের না‌য়েব সু‌বেদার এবি সি‌দ্দিক জানান,জনসেবা মূলক কাজের অংশ হিসাবে দুর্ভোগ লাঘবে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে সাধারন মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরেছে।

এবিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী মনছুরুল হক বলেন, আপাতত কোন বরাদ্দ নেই। স্থায়ীভাবে সেতু নির্মাণের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খান বলেন, এলাকাবাসি আবেদন দিলে বিষয়টি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষে জানানো হবে।

RELATED ARTICLES
Continue to the category

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Most Popular

Recent Comments