মাদারীপুর ডিবি পুলিশের হাতে আটক বিপুল পরিমান আতশবাজি, চকলেট বাজি, পটকা জেলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে ও আদালতের আদেশে বুধবার সন্ধ্যায় এ.আর.হাওলাদার জুট মিল মাঠে ধ্বংস করা হয়। মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার পূর্ব স্বরমঙ্গল এলাকা থেকে অভিযান চালিয়ে গত রমজানের সময় বিপুল পরিমান আতশবাজি, চকলেট বাজি, তারাবাজি ও পটকা উদ্ধার করে জেলা গোয়েন্দা শাখার পরিদর্শক মোহা. রাজিব হোসেন। বাজি ধ্বংস করার সময় উপস্থিত ছিলেন মাদারীপুরের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ নিতাই চন্দ্র সাহা, বিজ্ঞ বিচারক ( জেলা ও দায়রা জজ ) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল এর বিচারক মোসাঃ দিলরুবা সুলতানা, জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশিদ, সিভিল সার্জন ডা. মো. সফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ লায়লাতুল ফেরদৌস, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ হোসেন, মো. সাঈদুর রহমান, মো. ফয়সাল আল মামুন, শহিদুল ইসলাম, সিনিয়র সহকারী জজ মো. ফিরোজ মামুন, সহকারী জজ মো. মেসবা উদ্দিন খান, মো. আল আমিন, জেসমিন নাহার, মাদারীপুর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. আবির হোসেন, কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক রমেশ চন্দ্র দাস, জেলা গোয়েন্দা শাখার পরিদর্শক মোহা. রাজিব হোসেন প্রমুখ। এছাড়াও জেলা গোয়েন্দা শাখার ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যসসহ বিভিন্ন সরকারি অফিসের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার পূর্ব স্বরমঙ্গল এলাকা থেকে গত রমজানের সময় বিপুল পরিমান আতশবাজি, চকলেট বাজি, তারাবাজি ও পটকা উদ্ধার করে জেলা গোয়েন্দা শাখার পরিদর্শক মোহা. রাজিব হোসেন। এ বিষয়ে রাজৈর থানায় একটি মামলা দায়ের হয়। পরবর্তীতে মামলাটির বিচার কার্য পরিচালিত হয় মাদারীপুরের বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে। সেই মামলায় উদ্ধারকৃত বাজি মাদারীপুরের বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মো. সাঈদুর রহমান এর আদেশে বুধবার সন্ধ্যায় এ.আর.হাওলাদার জুট মিল মাঠে বাজি ধ্বংস করা হয়।